স্মৃতির আলোয় বিবেকানন্দ

"আমি চল্লিশ পেরােবাে না। যে-বাণী দেওয়ার ছিল, তা আমি দিয়ে দিয়েছি। আমাকে যেতে হবেই! বড় গাছের ছায়ায় ছােট ছােট গাছগুলাে বাড়তে পারে না। তাদের জায়গা করে দেবার জন্যই আমাকে যেতে হবে।" ( স্মৃতির আলোয় বিবেকানন্দ) তুমিই জিতলে! তোমার কথা যে বেদবাক্য, তা আবার প্রমানিত হলো । তুমি ৪০ দেখলে না; ৩৯ বছর ৫ মাস ২৪ দিনের মাথাতেই তুমি বিদায় নিলে। ১৯০২ সালের ৪ ঠা জুলাই, অর্থাৎ আজকের এই দিনে কর্মযোগী বিবেকানন্দ কর্ম ত্যাগ করেন রাত ৯ টা বেজে ১০ মিনিটে। কিন্তু সারাটা দিন তুমি যে ভাবে কাটিয়েছিলে, তাতে তোমার এই বিদায়ের কোনো ইঙ্গিতই ছিলো না! আমি তো কোনো ভুল বলছি না; তাহলে দেখে নিই তোমার সেদিনের দিনযাপনের কাহিনীগুলি 👇👇👇👇 "১৯০২ সালের ৪ঠা জুলাই। প্রত্যুষে গাত্রোত্থান করিয়া স্বামিজী আজ সকলের সহিত একত্রে, ধ্যান করিতে গেলেন না, অতীতের কথা তুলিয়া নানাবিধ গল্প করিতে লাগিলেন। পরদিবস অমাবস্যা ও শনিবার বলিয়া মঠে শ্রীশ্রীকালীপূজা করিবার ইচ্ছা প্রকাশ করিলেন। পূজার আয়ােজন সম্বন্ধে কথাবার্তা চলিতেছে, এমন সময় স্বামী রামকৃষ্ণানন্দের পিতা শক্তিসাধক ও তন্ত্রশাস্ত্রে পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র ভট